আর গভীর রাত্রে ছেলেটির লাশ যখন চিতায় পুড়ছিলো, ঠিক তার পাশেই ওর মা, বোন আর বোনের অস্থায়ী প্রেমিক অট্টহাসিতে মশগুল ছিলো।
আলোচনার বিষয় বস্তু ছিলো বাড়ি টা কিভাবে কত দামে বিক্রি হবে। টাকাগুলো কোন একাউন্টে যাবে ইত্যাদি। লম্বা বাশ দিয়ে চিতায় লাশের গায়ে আগুনের স্ফুলিঙ্গ ভালো ভাবে দিতে দিতে দুই জন ডোমের একজন অস্পষ্টস্বরে বলে উঠল "হে ঈশ্বর ছেলেটিকে ক্ষমা করে দিও, আর ওর পরিবার কেও "
ডোমের ঐ প্রার্থনা ঈশ্বরের নিকট পৌছেছে কি না জানি না। তবে ঐ নিকশ কালো অন্ধকার আমাবশ্যায় সাদা ধবধবে মায়াবী লাশ ছোট ভাইটার শ্রবনেন্দ্রীয় যদি কিছু সময়ের জন্যও ঈশ্বর খুলে দেয় তবে সত্যিই আপনজনেদের রক্ষা নাই। অভিশাপ, লাশের অভিশাপ, ডোমেদের অভিশাপে প্রকৃতি অবশ্যই মন খারাপ করবে।
আলোচনার বিষয় বস্তু ছিলো বাড়ি টা কিভাবে কত দামে বিক্রি হবে। টাকাগুলো কোন একাউন্টে যাবে ইত্যাদি। লম্বা বাশ দিয়ে চিতায় লাশের গায়ে আগুনের স্ফুলিঙ্গ ভালো ভাবে দিতে দিতে দুই জন ডোমের একজন অস্পষ্টস্বরে বলে উঠল "হে ঈশ্বর ছেলেটিকে ক্ষমা করে দিও, আর ওর পরিবার কেও "
১৫ এপ্রিল ২০২২ ইং, রাত ১.২৫ মিনিট
0 Comments